মুজিবনগর ঘোষণায় সেক্যুলারিজম সমাজতন্ত্র বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদ ছিল না : ৭২ এর সংবিধানে আছে

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৬ এএম

জুলাই বিপ্লবের নজির সমকালীন পৃথিবীতে আর কোথাও নাই। বিপ্লবের পর স্বাভাবিক কারণেই দেশে কিছুটা রাজনৈতিক অস্থিরতা থাকে। তবে সময়ের আবর্তনের সাথে সাথে সেগুলো ঠিক হয়ে যায়। ফরাসি বিপ্লবের পর তিন বার প্রতিবিপ্লব হয়েছিল। তারপরেও স্থিতিশীলতা আসেনি। অবশেষে প্রথম বিপ্লবের ১০ বছর পর ইতিহাস বিখ্যাত সেনাপতি নেপোলিয়ান বোনাপার্ট ক্ষমতা দখলের পর ফ্রান্সে স্থিতিশীলতা ফিরে আসে। বাংলাদেশেও প্রতিবিপ্লবের প্রচেষ্টা হয়েছিল। একটি নয়, দুটি নয়, চারটি প্রতিবিপ্লবের চক্রান্ত হয়েছিল। তবে জুলাই বিপ্লবে সর্বশ্রেণীর মানুষ এবং বলতে গেলে দেশের সমস্ত মানুষ অংশগ্রহণ করায় প্রতিবিপ্লবীরা সুবিধা করতে পারেনি। 
সর্বশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে, ভারত যত চেষ্টা বা যত চক্রান্তই করুক, শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশের ক্ষমতায় পুনর্বহাল তো দূরের কথা, তাকে এদেশের রাজনীতিতে কোনো অবস্থাতে আর পুনর্বাসন করাও সম্ভব নয়। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হলেও তার পক্ষে নিকট ভবিষ্যতে বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি ফ্যাক্টর হওয়া সম্ভব নয়। 
তারপরেও আমি আগামী ৩ থেকে ৬ মাসের মধ্যে বাংলাদেশের একটি অনিশ্চত অবস্থা দেখতে পাচ্ছি (Visualize)। এই অনিশ্চয়তা সৃষ্টি বাইরে থেকে এসে আওয়ামী লীগের পক্ষে করা সম্ভব নয়। অনিশ্চয়তা দেখছি আমি দেশের অভ্যন্তরে। একথা সত্যি যে, বিগত বিপ্লবে আওয়ামী ফ্যাসিবাদী স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে দেশের সমস্ত রাজনৈতিক দলই অংশগ্রহণ করেছিল। কিন্তু বিপ্লব সমাপ্ত হওয়ার পর দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি বিভিন্ন ইস্যুতে এতদিন ধরে বলা তার অবস্থানে আমূল পরিবর্তন ঘটায়। আর এটি সাধারণ মানুষের কাছেও দৃশ্যমান হয়েছে যে সরকার, জামায়াতে ইসলামী এবং বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বিভিন্ন ইস্যুতে যে অবস্থানই গ্রহণ করেছে সেটিরই বিরোধিতা করেছে বিএনপি। এটি সাধারণ মানুষের কাছে তেমন একটা গ্রহণযোগ্য হচ্ছে না। দেশে আগামী ৩ থেকে ৬ মাসের মধ্যে এমন কতগুলো ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে যেগুলো সারাদেশ তথা আন্তর্জাতিক মহলকেও আলোড়িত করবে। 
এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে স্পর্শকাতর বিষয় হলো বিডিআর তদন্ত কমিশনের সম্ভাব্য রিপোর্ট। শেখ হাসিনার আমল থেকেই বিডিআরের কয়েক শত সদস্য কারার অন্ধ প্রকোষ্ঠে চরম কষ্টের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। তাদের বক্তব্য মতে, তাদের অপরাধ, তারা আগের দুটি তদন্ত কমিশনের কাছে আওয়ামী সরকারের সেখানো বুলি মোতাবেক সাক্ষ্য দেননি। তাই তাদেরকে চাকুরিচ্যুত করা হয়েছে এবং একই সাথে কারাদ-ও দেওয়া হয়েছে। তাদের মুক্তির দাবিতে কয়েক শত বিডিআর পরিবার শাহবাগে অবস্থান নিয়েছিলেন। 
গত ৯ জানুয়ারি বিডিআর সদস্যদের বিচারের জন্য আলিয়া মাদ্রাসার যে কক্ষে বিচারালয় বসার কথা সেটিতে আগুন দেওয়া হয়েছে। বলা হচ্ছে যে, কারাবন্দি ঐ শত শত বিডিআর সৈনিক যদি বের হতে পারেন তাহলে তারা এমন সব চাঞ্চল্যকর তথ্য দেবেন যেগুলো শুনে সারাদেশ আলোড়িত হবে। এছাড়া নতুন করে বিডিআর ম্যাসাকারের তদন্ত করার জন্য সরকার একটি কমিশন গঠন করেছে। কমিশনের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) ফজলুর রহমানকে যারা কাছ থেকে জানেন তাদের বিশ^াস, যা কিছুই সত্য, সেটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর হলেও জেনারেল ফজলুর রহমান সেই সত্যটি দেশবাসীকে জানাতে দ্বিধা করবেন না। তিনি ইতোমধ্যেই বলেছেন যে, যদি কোনো বিদেশি শক্তি বিডিআর ম্যাসাকারের পেছনে ইন্ধন জুগিয়ে থাকে তাহলে সেই অপশক্তিকে দিনের আলোয় আনতেও তিনি কসুর করবেন না।


॥দুই॥

এর মধ্যে একটি জাতীয় দৈনিকে রিপোর্ট করা হয়েছে যে, বিডিআর ম্যাসাকারের মাস্টারমাইন্ড ছিল ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’। খবরে আরো বলা হয়েছে যে ‘র’ এর সাথে সর্বক্ষণ যোগাযোগ রাখতেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার প্রত্যক্ষ নির্দেশেই বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে একটি অথর্ব বাহিনীতে পরিণত করার জন্যই সেনা বিদ্রোহ নাম দিয়ে এই হত্যাকা- চালানো হয়। বাংলাদেশে যাদের নাম পত্রপত্রিকায় এসেছে তারা হলেন শেখ হাসিনা, ঢাকার মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক, শেখ সেলিম, মির্জা আজম এবং তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারেক সিদ্দিক। জেনারেল ফজলুর রহমান বলেছেন যে, অন্তরালের হত্যাকারী যত ক্ষমতাবানই হোক না কেন, তাকে আইনের আওতায় নেওয়ার জন্য তারা সুপারিশ করবেন। তাকে প্রশ্ন করা হয় যে, শেখ হাসিনাকে তিনি সওয়াল জবাব করবেন কীভাবে? তিনি তো দেশে নেই। এর উত্তরে তিনি বলেন যে, প্রয়োজন হলে তিনি ভারত যাবেন এবং সেখানে গিয়ে শেখ হাসিনার জবানবন্দি নেবেন। 
আমার সাথে জেনারেল ফজলুর রহমানের একাধিক সেমিনার ও সিম্পোজিয়ামে আলোচনা করার সুযোগ হয়েছিল। এরপর একটি সামাজিক অনুষ্ঠানেও তার সাথে কথা হয়েছিল। অত্যন্ত দৃঢ়চেতা মানুষ তিনি। কম্প্রোমাইজ করার মানুষ তিনি নন। পদুয়া অভিযান তাকে ভারত বিরোধী বীর হিসেবে চিহ্নিত করেছে। গত ১২ জানুয়ারি রবিবার পত্রিকান্তরে প্রকাশিত খবরে বলা হয় যে, বিডিআর হত্যাযজ্ঞে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ শুধুমাত্র সংশ্লিষ্টই ছিল না, ভারত থেকে প্রশিক্ষিত কিলার গ্রুপও আনা হয়। লে. জেনারেল মঈনুল বিডিআরের ডিজি ছিলেন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি সিসিটিভি ফুটেজসহ আরো আলামত নষ্ট করেছেন। কয়েক দিন আগে তিনি বিদেশে পালিয়ে যাচ্ছিলেন। তাকে বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হয়। জেনারেল ফজলুর রহমানের রিপোর্টে যদি এসব তথ্য উঠে আসে তাহলে তিনি সেগুলো গোপন করবেন না। জনগণকে সব জানিয়ে দেবেন। তাই যদি ঘটে তাহলে সারাদেশে ক্রোধ ও ক্ষোভের আগুন জ¦লে উঠবে। সেনাবহিনী এবং বিডিআরেও হবে ভয়াবহ প্রতিক্রিয়া। 
গুম ও খুন কমিশনও অনেক অনেক গুম, খুন এবং একাধিক আয়নাঘরের সন্ধান পেয়েছে। সেগুলো পরিদর্শন করার জন্য ড. ইউনূসের প্রতি আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। ড. ইউনূস পরিদর্শনে যান বা না যান, এসব গুম ও খুনের মতো নারকীয় ঘটনারও মাস্টারমাইন্ড শেখ হাসিনা বলে অভিযোগ এসেছে। বলা হয়েছে যে, শেখ হাসিনা এসব প্ল্যান করতেন এবং মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানকে দিয়ে সেসব খুনাখুনির চক্রান্তমূলক প্ল্যান বাস্তবায়ন করতেন। এই ব্যাপারেও প্রধান আসামী হিসেবে শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হয়েছে। যখন এই গুম, খুন এবং বলপূর্বক অপহরণের (Enforced disappearance) প্রত্যেকটির নারকীয় ঘটনা বেরিয়ে আসবে তখনও সারাদেশ ক্ষোভে ফেটে পড়বে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে। 


॥তিন॥

মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে মধ্যরাতে যে ভয়ঙ্কর পুলিশী ক্র্যাকডাউন হয় সেই ক্র্যাকডাউনে অসংখ্য আলেম শহীদ হন। শেখ হাসিনার সরকার তখন শাপলায় কোনো মানুষের নিহত হওয়াকে অস্বীকার করেন। কয়েক দিন আগে দিগন্ত টেলিভিশনের চেয়ারম্যান এক ইউটিউব ভিডিও ক্লিপে বলেন যে শাপলা হত্যাকা-ের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অপারেশনের ভিডিও তাদের কাছে সংরক্ষিত রয়েছে। শাপলা ম্যাসাকারের ওপর এখনও কোনো তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়নি। এটি অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। অবিলম্বে তদন্ত কমিশন গঠিত হওয়া উচিত। যদি তদন্ত হয় তাহলে সেই ভিডিও ক্লিপ তদন্ত কমিশনের কাছে জমা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন দিগন্ত টিভির চেয়ারম্যান। এখন ডিজিটাল সাক্ষ্যকে স্বশরীরে সাক্ষ্য দানের মর্যাদা দেওয়া হয়েছে এবং ডিজিটাল এভিডেন্স বা প্রমাণকে আদালতের কাছে গ্রহণযোগ্য করা হয়েছে। যদি হেফাজত হত্যাকা-ের বিচার হয় এবং শতাধিক আলেমের হত্যাকা-ের লোমহর্ষক কাহিনী কমিশনের মাধ্যমে বেরিয়ে আসে তাহলে এদেশের আলেম সমাজ তাদের দল মত এবং মতপার্থক্য ভুলে বিক্ষোভের বারুদাগারে পরিণত হবেন। 
জুলাই বিপ্লবে যে দেড় হাজার ছাত্র-জনতা শহীদ হয়েছেন এবং ২৬ হাজার আহত হয়েছেন তাদের বিচার শুরু হয়েছে আইসিটিতে। যখন এই বিচারে একটার পর একটা রায় বেরিয়ে আসবে তখন সারা বাংলাদেশ গর্জে উঠবে। 
ইতোমধ্যেই বলা হচ্ছে যে এই গুম, খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকা- শুরু হয়েছে শেখ মুজিব যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তখন থেকেই। ভোট ডাকাতিও শুরু হয়েছে শেখ মুজিবের আমল থেকেই।


॥চার॥

শেখ হাসিনা নিরীহ মানুষদের রক্তে যেভাবে নিজের হাত রঞ্জিত করেছেন, সেই সব বিভৎসতার কাহিনী যখন বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বের হতে শুরু করবে তখন মানুষ বলবে, আগে এই সমস্ত হত্যাকা-ের বিচার চাই। তখন বিএনপির ইলেকশনের দাবি জনগণের ক্ষোভের বিস্ফোরণের আওয়াজের কাছে তলিয়ে যাবে। 
দুর্ভাগ্যজনকভাবে দেখা যাচ্ছে যে, প্রায় প্রতিটি ইস্যুতেই সরকার, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন, নাগরিক কমিটি এবং ইসলামী দলগুলোর সাথে বিএনপির মতানৈক্য শুরু হয়েছে। প্রতিটি ক্ষেত্রেই বিএনপি সরকারসহ এসব দলের বিরোধিতা করছে। আর বিরোধিতা করতে করতে তারা এমন সব ইস্যুতে কথা বলছে আর এমন ভাষায় কথা বলছে যেন মনে হচ্ছে আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মা বিএনপির কাঁধে ভর করেছে। বিএনপির দেখাদেখি ছাত্রদলও এখন বলছে যে, ৭২ এর সংবিধান হলো মুক্তিযুদ্ধের ফসল। তাই ৭২ এর সংবিধানকে কবরস্থ করা মানে মুক্তিযুদ্ধের অবমূল্যায়ন। মানুষ হতভম্ব হয়ে লক্ষ করছেন যে, বিএনপি এবং ছাত্রদল অপ্রাসঙ্গিকভাবে, অবান্তরভাবে মুক্তিযুদ্ধ এবং ২৪ এর বিপ্লবকে মুখোমুখি দাঁড় করাচ্ছে। 
বরং বাস্তবে দেখা যাচ্ছে যে, মুজিবনগর সরকারের প্রোক্লামেশনে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার নিশ্চিত করার যে ওয়াদা করা হয়েছে সেটি সম্পূর্ণ অস্বীকার করে ৭২ এর সংবিধানে ‘সমাজতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠার’ ওয়াদা করা হয়েছে। এর আগেও আমরা বলেছি এবং এখনও বলছি যে, মুজিবনগর প্রোক্লামেশনে বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার কোনো উল্লেখ ছিল না। সেখানে হঠাৎ করে ৭২ এর সংবিধানে ঐসব মূলনীতি কোথা থেকে নাজিল হলো সেটি এক রহস্যময় বিষয়। বিএনপি সেই সংবিধানের পক্ষে দাঁড়িয়েছে যেটি মুজিবনগর প্রোক্লামেশনের সাথে খাপ খায় না। 
আর কয়েকটা দিন সবুর করতে হবে। প্রকাশিত হতে যাচ্ছে সংবিধান সংস্কার কমিশন ও নির্বাচন সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট। বের হতে যাচ্ছে বিডিআর ম্যাসাকার ও ২৪ বিপ্লবের গণহত্যার বিচারের রায়। আরেকটি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নতুন চিফ ইলেকশন কমিশনার বলেছেন যে, আওয়ামী লীগ আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে কিনা সেটা বলার সময় এখনো আসেনি। যখন দেখা যাবে যে, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে তখন নিবন্ধিত দলগুলো ইলেকশনে অংশগ্রহণ করবে। তখন আওয়ামী লীগের নিবন্ধন থাকে কিনা সেটিও দেখার বিষয় হবে। ওপরে যেসব বিচারের উল্লেখ করা হলো সেসবের পর আওয়ামী লীগকে আর নিষিদ্ধ করতে হবে না। তার অপকর্মের স্তূপে তার নিবন্ধন চাপা পড়বে। অনেক দিন থেকেই লক্ষ করছি যে, বিএনপি দীর্ঘ মেয়াদে চিন্তা করে না। এমনকি মধ্য মেয়াদেও নয়। তার সবকিছুই Short run বা স্বল্প মেয়াদি।

Email: [email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

সমতাভিত্তিক স্বাস্থ্যসেবার বিকেন্দ্রীকরণ সময়ের দাবি
ফুলতলী ছাহেব কিবলা মানুষকে জীবনভর আল্লাহর পথে ডেকেছেন
ভারত ও বাংলাদেশের সেনাপ্রধানের মধ্যে কী কথা হয়েছে তা জনগণকে জানাতে হবে
যাদের চিন্তাধারায় গড়ে উঠেছে পাশ্চাত্য জীবন দর্শন
সন্ত্রাস-চাঁদাবাজি-দখলবাজি রুখতে হবে
আরও

আরও পড়ুন

বন্ধুদের মিলনমেলায় আনন্দ উচ্ছ্বাসে মেতেছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল

বন্ধুদের মিলনমেলায় আনন্দ উচ্ছ্বাসে মেতেছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল

সাভারে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ২৫ লাখ টাকার তেলসহ পিকআপ ছিনতাই

সাভারে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ২৫ লাখ টাকার তেলসহ পিকআপ ছিনতাই

কালীগঞ্জে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রশাসনের কম্বল  বিতরণ

কালীগঞ্জে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রশাসনের কম্বল বিতরণ

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হলে কোন সংস্কার কাজে আসবে না :  বাম গণতান্ত্রিক জোট

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হলে কোন সংস্কার কাজে আসবে না : বাম গণতান্ত্রিক জোট

সিংগাইরে "তারুণ্যের ভাবনা,আগামীর বাংলাদেশ"শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

সিংগাইরে "তারুণ্যের ভাবনা,আগামীর বাংলাদেশ"শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

ফুলপুরে অবৈধ ইট ভাটায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা, ৯ লাখ টাকা জরিমানা

ফুলপুরে অবৈধ ইট ভাটায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা, ৯ লাখ টাকা জরিমানা

লস অ্যাঞ্জেলেসের মতো ‘পাপের নগরী’ ধ্বংসে যে সতর্কবার্তা রয়েছে ইসলামে

লস অ্যাঞ্জেলেসের মতো ‘পাপের নগরী’ ধ্বংসে যে সতর্কবার্তা রয়েছে ইসলামে

তরুণদের মাঝে সাড়া জাগিয়েছে এবারের বিপিএল

তরুণদের মাঝে সাড়া জাগিয়েছে এবারের বিপিএল

বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী প্রতিরক্ষা জোট গড়তে চায় পাকিস্তান

বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী প্রতিরক্ষা জোট গড়তে চায় পাকিস্তান

মির্জাপুরে ৭ দফা দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের লিফলেট বিতরণ

মির্জাপুরে ৭ দফা দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের লিফলেট বিতরণ

সংস্কার কমিশনগুলোর প্রতিবেদনের ভিত্তিতে জনআকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন হবে: আসিফ মাহমুদ

সংস্কার কমিশনগুলোর প্রতিবেদনের ভিত্তিতে জনআকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন হবে: আসিফ মাহমুদ

জাকারবার্গের ‘অনিচ্ছাকৃত’ মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইলো মেটা ইন্ডিয়া

জাকারবার্গের ‘অনিচ্ছাকৃত’ মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইলো মেটা ইন্ডিয়া

শেরপুরে ফুটপাত কাম ড্রেন, ইউনিক সোল্ডার ও সড়কবাতি কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

শেরপুরে ফুটপাত কাম ড্রেন, ইউনিক সোল্ডার ও সড়কবাতি কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

মানববন্ধন থেকে অতিরিক্ত ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি খেলাফত আন্দোলনের

মানববন্ধন থেকে অতিরিক্ত ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি খেলাফত আন্দোলনের

মাদারীপুরে আইনজীবীদের শীতকালীন  ক্রিকেট খেলা

মাদারীপুরে আইনজীবীদের শীতকালীন ক্রিকেট খেলা

কমলনগরে হার্ভেস্টার মেশিনের ধাক্কায় শিশু নিহত

কমলনগরে হার্ভেস্টার মেশিনের ধাক্কায় শিশু নিহত

পদ ফিরে পেলেন মির্জাপুর উপজেলা কৃষক দল আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর মৃধা

পদ ফিরে পেলেন মির্জাপুর উপজেলা কৃষক দল আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর মৃধা

রেস্তোরাঁর নামেও এস আলম ঋণ নেয় ২৩৪ কোটি টাকা

রেস্তোরাঁর নামেও এস আলম ঋণ নেয় ২৩৪ কোটি টাকা

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুই এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহত

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুই এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহত

টিউলিপের পদত্যাগ: এবার তোপের মুখে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

টিউলিপের পদত্যাগ: এবার তোপের মুখে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী